• Tue, ১৮ Mar ২০২৫, ০১:৪২ পূর্বাহ্ন
  • [gtranslate]

রাজনৈতিক মতপার্থক্য যেন মতবিরোধে রূপ না নেয়: ডা. শফিক

স্টাফ রিপোর্টার
আপডেট : শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে জামায়াতের ইফতার

প্রিয় সিলেট ডেস্ক : রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্য মতবিরোধে রূপ না নিতে সতর্ক করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমান। চব্বিশের বিপ্লবের নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনা ধরা দিয়েছে বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মতপার্থক্য থাকতেই পারে। কিন্তু সেই মতপার্থক্য যেন মতবিরোধে রূপ না নেয়। নতুন বাংলাদেশ গড়ার মত জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

শনিবার রাজধানীর চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সম্মানে জামায়াত আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন। মাহফিল সঞ্চালনা করেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।

মাহফিলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, ধর্মীয়, ছাত্র ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষক, চিকিৎসক, আইনজীবী, আলেম-ওলামা, অবসরপ্রাপ্ত সামরিক ও প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশগ্রহণ করেন।

রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্দেশ্য করে জামায়াত আমির বলেন, আমরা যার যার নীতি-পলিসি ও দেশ গড়ার স্বপ্ন তুলে ধরব। জাতি যাদের পলিসি পছন্দ করবে তাদের হতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব তুলে দেবে।

তিনি বলেন, মৌলিক সংস্কারের জন্য আমরা বর্তমান সরকারকে যৌক্তিক সময় দিতে চাই। সরকারকে এ বিষয়ে আরো স্পষ্ট করতে হবে, যাতে সবাই নির্বাচনের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে পারে। আগামীতে জঞ্জালমুক্ত সমাজ সাজাতে রাজনৈতিদ দল ও জোটগুলো যেন কাজ করে সেই প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি। চব্বিশের বিপ্লবে যাদের ত্যাগ ও জীবনের বিনিময়ে জাতি একটি নতুন স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছে তাদের এবং আহত ও পঙ্গুদের স্মরণ ও সুস্থতা কামনা করেন তিনি।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, স্বাধীনতার এক এক করে ৫৩টি বছর কেটে গেছে। ক্ষমতার অনেক হাত বদল হয়েছে। কিন্তু সবাই বলে-স্বাধীনতার সেই লক্ষ্য আমরা পূরণ করতে সক্ষমত হইনি। এর কারণ হলো-আমরা প্রত্যাশা ও প্রাপ্তিকে এক জায়গায় মেলাতে পারিনি। একটি ন্যায়-ইনসাফের বাংলাদেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ, নিরাপত্তার বাংলাদেশ-এতটুকুই চাওয়া ছিল, কিন্তু তা পূরণ হয়নি।

তিনি বলেন, যুগযুগ ধরে অন্যায়, অপকর্ম ও জুলুম চলে আসছে। কখনো কম, কখনো বেশি হয়েছে, জুলুম একেবারে বন্ধ হয়নি। জুলুমের শিকার ৮ বছরের শিশু মৃত্যুর মধ্য দিয়ে দেশের জন্য লজ্জা জানিয়ে গেছে। দেশে শিক্ষিত মানুষের অভাব নেই, কিন্তু নৈতিক শিক্ষার অভাবে এই অবক্ষয় দেখা দিয়েছে। আগামীর বাংলাদেশ যেন নৈতিক শিক্ষার বাংলাদেশ হয় এবং প্রত্যেকটা মানুষের হাত যেন দেশ গড়ার হাত হয় সেই প্রত্যাশা করেন তিনি।

জামায়াত আমীর বলেন, যে জাতি যত উন্নত হয়েছে, তারা শিক্ষা দিয়েই উন্নত হয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি এবং আমাদের দল বিশ্বাস করে, শিক্ষাকে যদি তার নৈতিক ভিত্তির ওপর সর্বাধিক মানবিক এবং জাগতিক উৎকর্ষ দিয়ে গড়ে তোলা যায় তাহলেই কেবল সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।

পতিত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের সময় জামায়াতের ওপর জুলুম-নির্যাতন প্রসঙ্গে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, গত বছর রমজানে সোনারগাঁও হোটের কর্তৃপক্ষের পরামর্শে কোন ব্যানার ছাড়াই একটি ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু কয়েকঘন্টা আগে সেটি বন্ধ করার জন্য চাপ দেয় পুলিশ। বিচারের নামে জুলুম করে সাবেক আমির সহ ৫জন নেতাকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আরো ৬ জনের প্রাণ গেছে। একজন নেতা এটিএম আজহার এখনো জেলে আছেন। আইনের প্যাচ দেখিয়ে কেন মুক্তি বিলম্ব করা হচ্ছে? যাদের ওপর জুলুম করা হয়েছে, তাদের একজনও যেন জেলে না থাকেন সেই দাবি করেন তিনি।

জামায়াত আমীর বলেন, জামায়াতের শত শত নেতাকর্মীদের নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে। থানায় নিয়ে গুলি করে পা বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। ব্যবসা-বাণিজ্য তছনছ করা হয়েছে। বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ফ্যাসিস্টের বিরুদ্ধে যারা ছিল তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হয়নি। কোটি কোটি মানুষকে জেলে পাঠানো হয়েছে। সেই আওয়ামী জাহেলিয়াত যেন আবার বাংলাদেশে ফিরে না আসে।

আওয়ামী লীগের পালিয়ে যাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যারা কথায় কথায় অমুক দেশে তমুক দেশে পাঠানোর কথা বলত, তারাই আজ দেশ ছেড়ে পালিয়েছে। যাদের দেশের প্রতি ভালবাসা ও দায় আছে, তারা দেশ ছেড়ে পালায় না। আমাদের পালানোর প্রশ্নই আসে না।

মাহফিলে বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিনিধিবৃন্দ, পেশাজীবী, শিক্ষাবিদ, কবি-সাহিত্যিক, ডাক্তার, সাংবাদিক, গবেষক, ব্যবসায়ী ও সমাজের বিভিন্ন স্তরের ৫ সহস্রাধিক অংশীজন উপস্থিত ছিলেন।

ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী  মির্জা আব্বাস, বিএনপি নেতা সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মামুনুল হক, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমির মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এর সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব, মাওলানা মুনির হোসাইন কাসেমী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ, কৃষক শ্রমিক জনতা পার্টির সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর ও সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নেতা মাওলানা মুনতাসিম বিল্লাহ মাদানী, জাতীয় নাগরিক পার্টির সদস্য সচিব  আখতার হোসেন, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ, জাগপার চেয়ারম্যান  রাশেদ প্রধান, ন্যাপের চেয়ারম্যান  জেবেল রহমান গণি, লেবার পার্টির সভাপতি ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান  মোস্তফা জামাল হায়দার, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক আন্দোলনের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, এনপিপির চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট ফরহাদুজ্জামান ফরহাদ, সারোয়ার কামাল আজিজি, আমির নেজামি ইসলাম পার্টি, কল্যাণ পার্টির মহাসচিব  আবু হানিফ, আজিজুল হক আজিজ হবিগঞ্জী আমির, মসলিম জনতা ঐক্য পরিষদ, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুসাবিন ইজহার, মাও আবু তাহের জিহাদী, আমির, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন কমিটি, মুফতি ফয়জুল্লাহ আশরাফী, মহাসচিব, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদ, মাও শায়েখ কামাল উদ্দীন জাফরী, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ, মাও মোসাদ্দেক বিল্লাহ মাদানী, প্রেসিডিয়াম সদস্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, অধ্যাপক ড. আহমদ আব্দুল কাদের, মহাসচিব, খেলাফত মজলিস, মাও আবু জাফর কাসেমী, আমির, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, মুফতি ফখরুল ইসলাম, মহাসচিব, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নেতা অধ্যাপক মাও আশরাফ আলি আকন, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মহাসচিব, বাংলাদেশ আইম্মা পরিষদ, মাও মামুনুল হক, আমির, খেলাফত মজলিস, পীরজাদা মাও নেসারুল হক, সভাপতি, জাতীয়তাবাদী ওলামা দল, মুফতি ইজহারুল হক, চেয়ারম্যান, ইসলামী ঐক্যজোট একাংশ, মুফতি ইয়ামিন, মহাসচিব, জনসেবা আন্দোলন, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মুফতি মাওলানা কাজী ইব্রাহিম, বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন মাওলানা মুফাজ্জল হোসেন খান, মাও তাওহিদুল আনোয়ার, পরিচালক, ইসলামি ফাউন্ডেশন, মুফতি সাঈদ আহমাদ মোজাদ্দেদী, চেয়ারম্যান, শরীয়াহ সুপারভাইজার কমিটি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী কাজী হারুন, ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোরশেদুল হক ও পরিচালক আবদুল জলিল, বিশিষ্ট সাংবাদিক দৈনিক সংগ্রামের সাবেক সম্পাদক আবুল আসাদ, দৈনিক সংগ্রামের সম্পাদক মীর শাহীদুল হক আজম, মানবজমিন পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী, দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক  বাহাউদ্দিন, দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদক আবদুল হাই সিকদার, দি নিউনেশন পত্রিকার সম্পাদক  মোস্তফা কামাল মজুমদার, দৈনিক নয়াদিগন্তের সম্পাদক  আলমগীর মহিউদ্দিন ও নির্বাহী সম্পাদক মাসুমুর রহমান খলিলী, কালবেলা পত্রিকার সম্পাদক মি. সন্তোষ শর্মা, সাপ্তাহিক সোনার বাংলার বার্তা সম্পাদক  ফিরদাউস আলম ভূঁইয়া ও চীফ রিপোর্টার শাহাদাত হোসাইন হারুন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি শহিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক  খুরশিদ আলম, ও সাবেক সভাপতি  সরদার ফরিদ, দৈনিক সংগ্রামের বার্তা সম্পাদক  শাহাদাত হোসাইন, মানবতা বিরোধী অপরাধ ট্রাইবুনালের অতিরিক্ত চীফ প্রসিকিউটর  মিজানুর রহমান, সাবেক সচিব ড. মিয়া মুহাম্মাদ আইয়ুব, সাবেক সচিব ফজলুর রহমান, কর্নেল আইয়ুবুর রহমান, পেট্রো বাংলার এমডি কামারুজ্জামান, কর্নেল (অব.) হাসিনুর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল হক, ইবনে সিনা ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু নাসের মুহাম্মাদ আব্দুজ্জাহের, কৃষিবিদ কামাল উদ্দিন, বারির সাবেক মহাসচিব কৃষিবিদ ড. শহিদুল ইসলাম, বিএলআরআই এর সাবেক পরিচালক ড. মুহাম্মাদ জাহাঙ্গীর আলম, বিজেডিএস এর সাবেক ডিজি ড. আবদুল জব্বার, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এমএ হান্নান, কৃষিবিদ সমিতির সভাপতি  আসাদুজ্জামান রিন্টু।

এ ইফতার মাহফিলে জামায়াত নেতৃবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান এবং নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি মাওলানা আনম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এ্যাডভোকেট মোয়ায্যম হোসাইন হেলাল ও এডভোকেট এহসানুল মাহবুব যোবায়ের, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়ার বিভাগের সেক্রেটারি এ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য আব্দুর রব,  সাইফুল আলম খান মিলন ও  মুবারক হোসাইন, জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর  মুহাম্মাদ সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য এড. জসিম উদ্দিন সরকার, এডভোকেট মশিউল আলম, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী, চট্টগ্রাম মহানগরীর আমীর সাবেক এমপি  শাজাহান চৌধুরী, গাজীপুর মহানগরী আমীর অধ্যাপক মোঃ জামাল উদ্দিন, কুমিল্লা মহানগরীর আমীর কাজী দ্বীন মুহাম্মাদ, ঢাকা দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম, কেন্দ্রীয় অফিস সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুস সাত্তার, ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

শহীদ আবু সাঈদের দুই ভাই রমজান আলী ও আলী হোসেন এবং জামায়াত-শিবিরের শহীদ ও মাজলুম নেতাদের পরিবারের সদস্যগণ এবং ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানের বেশ কয়েকটি শহীদ পরিবারের সদস্যগণ ইফতার মাহফিলে অংশগ্রহণ করেন।

মহাগ্রন্থ আল কুরআন থেকে তেলাওয়াতের মাধ্যমে ইফতার মাহফিল শুরু হয়। ইফতারির পূর্ব মুহূর্তে আমীরে জামায়াত মাহফিলে উপস্থিত সবাইকে নিয়ে দেশ ও জাতি এবং মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও কল্যাণ কামনা করে আল্লাহর নিকট দোয়া করেন।


বিভাগের আরোও সংবাদ